এ দিবসে মহান আল্লাহ এ বিশ্ব জগৎ সৃষ্টি করেন। এ দিবসে হযরত আদম (আঃ) এর প্রার্থনা মঞ্জুর করা হয়। এ দিবসে হযরত নূহ (আঃ) এর কিস্তি মহা প্লাবন শেষে জমিনে লাগে। নবী আইয়ুব (আঃ) রোগ থেকে মুক্তি লাভ করেন, এ দিনে ইউনূছ (আঃ) মাছের পেট থেকে মুক্তি পান, এই দিবসে হযরত মূছা (আঃ) তাঁর অনুসারীদের কে নিয়ে ১২টি অলৌকিক ভাবে তৈরী হওয়া রাস্তা দিয়ে নীল নদ পার হন এবং ফেরাউন তাঁকে তাড়া করতে গিয়ে নদীতে স্ব-দলবলে ডুবে মারা যায়। এ দিবসে হযরত ইসা (আঃ) জন্মগ্রহণ করেন। সর্বশেষ ইসলামের ইতিহাসে কারবালার ঘটনা এক গুরুত্ব পূর্ন অধ্যায়ের সৃষ্টি করে এই দিনে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রাঃ) অবৈধ ভাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ইয়াজিদের বশ্যতা স্বীকার না করে এক অসম যুদ্ধের মাধ্যমে ৬১হিঃ ১০ই মহররম আত্মবিসর্জন দিয়ে শাহাদাৎ বরন করেন। যাহা এক বিরল দৃষ্টান্ত। সেদিন ফোরাত নদীর পারে কারবালার প্রান্তরে ইমাম হোসাইন (রা.) তার শিশু পুত্রসহ ৭২ জন সাথীকে নির্দয়ভাবে শহীদ করেছিল ইয়াজিদের সিমারের দল। পাষন্ডরা সেদিন ইসলামের উপর কলঙ্কজনক ইতিহাস রচনা করেছে। সত্য ও ন্যায়ের অতন্ত্র প্রহরী ইমাম হোসাইন (রা.) এর পরিবারবর্গ সেদিন অকাতরে রক্তের সাগর প্রবাহিত করে ইসলামী জীবন ব্যবস্থার বিজয়ের লক্ষ্যে বীজবপন করে গেল। তাদের উৎস্বর্গীকৃত জীবন ইসলামের ইতিহাসে গৌরবোজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ হয়েছে। ১০ই মহরম সেদিন কারবালায় যে ইতিহাস রচিত হল তার পটভূমিকাও ব্যাপক, মহান রাববুল আলামিনের এই রহস্যময় সৃষ্টিকল্পের সৃষ্টির লগ্ন থেকেই ১০ই মহররম ছিল তদানিন্তন ইতিহাসের স্বাক্ষর। সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ এই মহরাম আল্লাহপাক ব্যাপক তাৎপর্যপূর্ণ রুপে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
আরো একটু সাজিয়ে লিখলাম।
* আদম (আঃ)কে সৃষ্টি করা হয়েছে ১০ই মহররম।
* ১০ই মহররম আদম (আঃ) কে বেহেশতে প্রবেশ করানো হয়েছে ।
* আশুরাতেই আদম (আ.) কে বেহেশত থেকে দুনিয়ায় প্রেরণ করা হয়েছে।
* আদম (আ.) এ তওবা কবুল করা হয় এই আশুরাতেই।
* মা হাওয়া (আ.) এর সাথে আদম (আ.) পুনরায় সাক্ষাত হয় এই ১০ই মহররম।
* আসমান-জমিন সৃষ্টি করা হয়েছে মহররম মাসেই।
* আরবের জাহেলরাও মহররম মাসটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিত।
* চাঁদ-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র, পাহাড়-পর্বত, সাগর-মাহাসাগর সৃষ্টি করা হয় এই মহররম মাসেই।
* আশুরাতেই জন্ম গ্রহণ করেন ইব্রাহীম (আ.)।
* আশুরাতেই হযরত মূসা (আ.) এবং আল্লাহপাকের মধ্যে কথোপকথোন হয়েছিল।
* হযরত মূসা (আ.) এর উপর তৌরাত কিতাব নাজিল হয়েছিল এই আশুরাতেই।
* আশুরাতেই মূসা (আ.) তার সাথীদের নিয়ে নীল নদ পার হন এবং ফেরাউন বাহিনী পানিতে ডুবে মরে।
* হযরত আইয়ুব (আ.) দীর্ঘ ১৮ বছর কঠিন রোগ ভোগের পর সুস্থ হয়ে উঠেন এই আশুরাতেই।
* হযরত সোলায়মান (আ.) পুনঃ বাদশাহী লাভ করেন আশুরাতেই।
* আশুরাতেই দাউদ (আ.) এর তওবা কবুল করা হয়।
* হযরত ইউছুফ (আ.) তাঁর পিতা হযরত ইয়াকুব (আ.) এর সাথে মিলিত হন এই আশুরাতেই।
* হযরত ইসা (আ.) জন্ম গ্রহণ করেন আশুরাতেই।
* হযরত ইসা (আ.) কে আল্লাহপাক সশরীরে আসমানে তুলে নেন এই আশুরাতেই।
* আশুরাতেই আল্লাহপাক হযরত ইদ্রিস (আ.) কে জীবিত করেন এবং তাকে জান্নাতে উঠিয়ে নেয়া হয়।
* হযরত নূহ (আ.) এর জাহাজ চল্লিশ দিন পর পাহাড়ের কিনারে ভিড়ে আশুরাতেই।
* আশুরাতেই হযরত নূহ (আ.) জমিনে অবতরণ করেন।
* আশুরাতেই উম্মতে মুহাম্মদীর গুনাহ মাফ হয়।
* জিব্রাইল (আ.) আশুরাতেই দুনিয়াতে আগমন করেন।
* আল্লাহপাক দুনিয়াতে প্রথমবার রহমত নাজিল করেন ও রহমতের বৃষ্টি বর্ষণ করেন আশুরাতেই।
q হযরত ইউনুস (আ.) মাছের পেট থেকে বের হয়ে আসেন আশুরাতেই।
* ১০ই মহররম আদম (আঃ) কে বেহেশতে প্রবেশ করানো হয়েছে ।
* আশুরাতেই আদম (আ.) কে বেহেশত থেকে দুনিয়ায় প্রেরণ করা হয়েছে।
* আদম (আ.) এ তওবা কবুল করা হয় এই আশুরাতেই।
* মা হাওয়া (আ.) এর সাথে আদম (আ.) পুনরায় সাক্ষাত হয় এই ১০ই মহররম।
* আসমান-জমিন সৃষ্টি করা হয়েছে মহররম মাসেই।
* আরবের জাহেলরাও মহররম মাসটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিত।
* চাঁদ-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র, পাহাড়-পর্বত, সাগর-মাহাসাগর সৃষ্টি করা হয় এই মহররম মাসেই।
* আশুরাতেই জন্ম গ্রহণ করেন ইব্রাহীম (আ.)।
* আশুরাতেই হযরত মূসা (আ.) এবং আল্লাহপাকের মধ্যে কথোপকথোন হয়েছিল।
* হযরত মূসা (আ.) এর উপর তৌরাত কিতাব নাজিল হয়েছিল এই আশুরাতেই।
* আশুরাতেই মূসা (আ.) তার সাথীদের নিয়ে নীল নদ পার হন এবং ফেরাউন বাহিনী পানিতে ডুবে মরে।
* হযরত আইয়ুব (আ.) দীর্ঘ ১৮ বছর কঠিন রোগ ভোগের পর সুস্থ হয়ে উঠেন এই আশুরাতেই।
* হযরত সোলায়মান (আ.) পুনঃ বাদশাহী লাভ করেন আশুরাতেই।
* আশুরাতেই দাউদ (আ.) এর তওবা কবুল করা হয়।
* হযরত ইউছুফ (আ.) তাঁর পিতা হযরত ইয়াকুব (আ.) এর সাথে মিলিত হন এই আশুরাতেই।
* হযরত ইসা (আ.) জন্ম গ্রহণ করেন আশুরাতেই।
* হযরত ইসা (আ.) কে আল্লাহপাক সশরীরে আসমানে তুলে নেন এই আশুরাতেই।
* আশুরাতেই আল্লাহপাক হযরত ইদ্রিস (আ.) কে জীবিত করেন এবং তাকে জান্নাতে উঠিয়ে নেয়া হয়।
* হযরত নূহ (আ.) এর জাহাজ চল্লিশ দিন পর পাহাড়ের কিনারে ভিড়ে আশুরাতেই।
* আশুরাতেই হযরত নূহ (আ.) জমিনে অবতরণ করেন।
* আশুরাতেই উম্মতে মুহাম্মদীর গুনাহ মাফ হয়।
* জিব্রাইল (আ.) আশুরাতেই দুনিয়াতে আগমন করেন।
* আল্লাহপাক দুনিয়াতে প্রথমবার রহমত নাজিল করেন ও রহমতের বৃষ্টি বর্ষণ করেন আশুরাতেই।
q হযরত ইউনুস (আ.) মাছের পেট থেকে বের হয়ে আসেন আশুরাতেই।