একবারের জন্য পড়ার অনুরোধ রইলো,!
#মধুপুর_পীর_সাহেব_সম্পর্কে
এমন আল্লাহ ওয়ালাদের কদর করা কবে শিখবো!?
————————————————————-
গতকাল সকালে একমাত্র ছেলে মুহাম্মাদের মাদরাসায় সবক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমাদের মিরপুরের “সেরেতাজ মুফতী দিলাওয়ার হোসাইন সাহেবের” জবান থেকে কিছু নসিহত শুনতেছিলাম,! কথা তো নয়, মনে হয় যেন মুক্তো ঝড়তেছিলো,! হুজুর ছাত্রদেরকে বলতেছিলেন,!আরে ভাই কিতাবের মাঝেই পড়ে থাকো,! দেখবে মজা আর মজা,! এযে কি স্বাধ,! বাদশাহিতেও সেই মজা সেই স্বাধ নাই,! হযরত স্বল্পমেধাবী ছেলেদের কে উদ্দেশ্য করে বলতেছিলেন,ভাই কিতাব না বুঝে আসলেও কিতাব নিয়েই পড়ে থাকতে হবে,! একবার জনাবের সাথী বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবি আলেম “মাওলানা ইসহাক ওবায়দী” #মধুপুরের_পীর_সাহেব_মাওলানা_আব্দুল_হামীদ সাহেবের ছাত্র জীবনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে মুফতী দিলওয়ার সাহেবকে বলতেছিলেন,দেখ দেলোয়ার!!! যোগ্যতা বড় জিনিস নয়,! আল্লাহর কাছে মাকবুল হওয়াই বড় বিষয়,! জীবনে কত ছাত্রকে দেখেছি ক্লাসে ফাস্ট হতে, কতজন কত যোগ্যতার অধিকারী ছিলো, আজ তাদের কেউ কেউ দোকানদার কিংবা প্রবাসে ঝাড়ুদার,! আল্লাহ কবুল না করলে এই দশাই হয়,! আর দেখো,! এইযে, মধুপুরের বর্তমান পীর সাহেব আমাদের সাথে পড়াকালিন কোনো কিতাবই বুঝতেন না,! তবে সবসময় সময়ের কদর করে কিতাব নিয়েই পড়ে থাকতেন,! আর নোয়াখালির ওলামাবাজারের হযরত সহ আলেম উলামাদের প্রচুর খিদমাত করতেন,! আর আমলে-আখলাকে ছিলেন নম্র-ভদ্র, এককথায় খুবই শরীফ মেযাজের অধীকারি ছিলেন,আজ সেই কিতাব না বুঝা ছেলেটিই লক্ষ লক্ষ মানুষের পীর, শত শত মাদরাসার মুরুব্বী, মধুপুর মাদরসার প্রিন্সিপাল ও শাইখুল হাদিস, দুনিয়ার কত এমপি-মন্ত্রী এমনকি সাবেক প্রেসিডেন্ট বি চৌধুরীও তাঁর দরবারে গিয়ে পড়ে থাকতেন,! একবার তো একমন্ত্রী তাঁর মাহফিলে আসার অনুমতি চেয়ে ফোন করলে তিনি সরাসরি বলে দিলেন,আসলে শর্ত হচ্ছে মঞ্চে বসতে পারবে না,! কারণ মঞ্চ শুধুমাত্র ওলামা হযরতদের জন্যই সংরক্ষিত,নিচে বসতে হবে,! ঠিক আছে হুজুর নিচেই বসবো,!তবুও আসবো,
#মধুপুর_পীর_সাহেব_সম্পর্কে
এমন আল্লাহ ওয়ালাদের কদর করা কবে শিখবো!?
————————————————————-
গতকাল সকালে একমাত্র ছেলে মুহাম্মাদের মাদরাসায় সবক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমাদের মিরপুরের “সেরেতাজ মুফতী দিলাওয়ার হোসাইন সাহেবের” জবান থেকে কিছু নসিহত শুনতেছিলাম,! কথা তো নয়, মনে হয় যেন মুক্তো ঝড়তেছিলো,! হুজুর ছাত্রদেরকে বলতেছিলেন,!আরে ভাই কিতাবের মাঝেই পড়ে থাকো,! দেখবে মজা আর মজা,! এযে কি স্বাধ,! বাদশাহিতেও সেই মজা সেই স্বাধ নাই,! হযরত স্বল্পমেধাবী ছেলেদের কে উদ্দেশ্য করে বলতেছিলেন,ভাই কিতাব না বুঝে আসলেও কিতাব নিয়েই পড়ে থাকতে হবে,! একবার জনাবের সাথী বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবি আলেম “মাওলানা ইসহাক ওবায়দী” #মধুপুরের_পীর_সাহেব_মাওলানা_আব্দুল_হামীদ সাহেবের ছাত্র জীবনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে মুফতী দিলওয়ার সাহেবকে বলতেছিলেন,দেখ দেলোয়ার!!! যোগ্যতা বড় জিনিস নয়,! আল্লাহর কাছে মাকবুল হওয়াই বড় বিষয়,! জীবনে কত ছাত্রকে দেখেছি ক্লাসে ফাস্ট হতে, কতজন কত যোগ্যতার অধিকারী ছিলো, আজ তাদের কেউ কেউ দোকানদার কিংবা প্রবাসে ঝাড়ুদার,! আল্লাহ কবুল না করলে এই দশাই হয়,! আর দেখো,! এইযে, মধুপুরের বর্তমান পীর সাহেব আমাদের সাথে পড়াকালিন কোনো কিতাবই বুঝতেন না,! তবে সবসময় সময়ের কদর করে কিতাব নিয়েই পড়ে থাকতেন,! আর নোয়াখালির ওলামাবাজারের হযরত সহ আলেম উলামাদের প্রচুর খিদমাত করতেন,! আর আমলে-আখলাকে ছিলেন নম্র-ভদ্র, এককথায় খুবই শরীফ মেযাজের অধীকারি ছিলেন,আজ সেই কিতাব না বুঝা ছেলেটিই লক্ষ লক্ষ মানুষের পীর, শত শত মাদরাসার মুরুব্বী, মধুপুর মাদরসার প্রিন্সিপাল ও শাইখুল হাদিস, দুনিয়ার কত এমপি-মন্ত্রী এমনকি সাবেক প্রেসিডেন্ট বি চৌধুরীও তাঁর দরবারে গিয়ে পড়ে থাকতেন,! একবার তো একমন্ত্রী তাঁর মাহফিলে আসার অনুমতি চেয়ে ফোন করলে তিনি সরাসরি বলে দিলেন,আসলে শর্ত হচ্ছে মঞ্চে বসতে পারবে না,! কারণ মঞ্চ শুধুমাত্র ওলামা হযরতদের জন্যই সংরক্ষিত,নিচে বসতে হবে,! ঠিক আছে হুজুর নিচেই বসবো,!তবুও আসবো,
আরেকবার হুজুরের গাড়ীর পিছনে এসে জনৈক মন্ত্রীর আগে যাওয়ার জন্য বারবার পিছন থেকে হর্ণ বাজালে হুজুর সাইড না দিয়ে গাড়ী থেকে নেমে এসে মন্ত্রীর গাড়ীকে থামিয়ে ধমকের সুরে ঐ মিয়া,! বারবার পিছন থেকে হর্ণ দিচ্ছেন কেন!? আপনার সময়ের দাম আছে,আমার সময়ের দাম নাই!? মন্ত্রী তো পুরোই লা-জবাব, অবশেষে মন্ত্রী ক্ষমা চেয়ে বলতে বাধ্য হলেন,হুজুর আপনি আগে আগেই চলেন আমি আপনার পিছনে পিছনেই আসছি…!!
হে প্রিয় তালেবে ইলমরা!!! আজ মধুপুর পীরসাহেব কে দেখলে হাটহাজারীর আল্লামা আহমাদ শফী থেকে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী সহ সমগ্র বাংলাদেশের আলেমরা কতইনা ইজ্জত এবং সম্মান প্রদর্শন করেন,! এগুলো সবই ইলম এবং আমলের ইজ্জত,! তাই বলছিলাম সর্বদা কিতাব নিয়েই পড়ে থাকবে!!! ছোট বড় যে কোনো গুনাহ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখবে! আল্লাহ একদিন না একদিন এর বিনিময় দিবেনই দিবেন!!!!
হে প্রিয় তালেবে ইলমরা!!! আজ মধুপুর পীরসাহেব কে দেখলে হাটহাজারীর আল্লামা আহমাদ শফী থেকে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী সহ সমগ্র বাংলাদেশের আলেমরা কতইনা ইজ্জত এবং সম্মান প্রদর্শন করেন,! এগুলো সবই ইলম এবং আমলের ইজ্জত,! তাই বলছিলাম সর্বদা কিতাব নিয়েই পড়ে থাকবে!!! ছোট বড় যে কোনো গুনাহ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখবে! আল্লাহ একদিন না একদিন এর বিনিময় দিবেনই দিবেন!!!!
মধুপুর পীরসাহেব সম্পর্কিত কথা গুলো মুফতী সাহেবের কাছ থেকে শুনতেছিলাম! আর ভাবতে ছিলাম! রাজনৈতিক কারণে হুজুরের সাথে কত সফর করেছি,কত কথা বলেছি,বারবার কাছ থেকে দেখছি,কিন্তু মুফতী সাহেব কিংবা মাওলানা ইসহাক ওবায়দী সাহেবের নজর দিয়ে তো কখনো দেখার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারিনি, আহা তাহলে কি আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এমন মহামূল্যবান হিড়কখন্ড গুলোর কদর করা আমরা এখনো শিখিনি!!!